বিকাশ পেমেন্ট লিংকের মাধ্যমে খুব সহজেই মারকাযের পেমেন্ট বিকাশে পরিশোধ করা যাচ্ছে। এই বাটনে ক্লিক করুন

টাকা পাঠানোর নিয়ম

মারকাযুদ দুরূস-এর লেনদেনের একমাত্র নাম্বার

01710 70 95 98

বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায় সবকিছু নাম্বারে রয়েছে। এটি পারসোনাল নাম্বার কাজেই হাজারে ২০ টাকা খরচ এড করে সেন্ড মানি করতে হবে।
Send Money করার সময় রেফারেন্স এর ঘরে আপনার নাম লিখবেন।

ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠানোর এড্রেস – 

Bank account no.
1011440603242

Account Holder Name:
Saeed Al Hasan

Eastern Bank Ltd.
Principal Branch
Routing no. 095275358
phone: 9568986, 9569286, 9569359
email: info@ebl-bd.com
Swift Code: EBLDBDDH

টাকা পাঠিয়ে জানানোর নিয়ম—

দুভাবে জানাতে পারেন:
১. ফরম পূরণ করার মাধ্যমে।
২. ম্যানুয়ালি লিখে।

ফরমের মাধ্যমে জানাতে এই ফরম পূরণ করে দিন।

https://forms.gle/74gEQEn93mWACDJE6

ম্যানুয়ালি লিখে জানাতে হলে –

মেসেঞ্জারের নোটিশ নামক গ্রুপে আপনার নাম, বিভাগ, রোল নং, যে মোবাইল থেকে টাকা পাঠিয়েছেন, সেই মোবাইল নম্বরের শেষের ৪টি সংখ্যা উল্লেখ করার পর এ কথা লিখবেন– “এই নাম্বার থেকে অমুক মাসের ফি পাঠিয়েছি।” টাকার সংখ্যা অর্থাৎ কত টাকা পাঠিয়েছেন, সেটা গ্রুপে উল্লেখ করবেন না

আবারো বলছি, টাকার অংক অর্থাৎ কত টাকা পাঠিয়েছেন, সেটা গ্রুপে উল্লেখ করবেন না। শুধু লিখবেন অমুক মাসের ফি পাঠিয়েছি।

ম্যানুয়াল মেসেজের নমুনা –আমি মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ, ইফতা বিভাগ, রোল নং ১৫, শেষে ১২৩৪ নাম্বার থেকে জুন ২০২২ মাসের মাসিক বেতন পাঠিয়েছি।”

আপনার মেসেজ পাবার পর মারকাযের আইডি (https://facebook.com/markaz.durus) থেকে নোটিশ গ্রুপে বেতন রিসিট পাঠান হবে। আধা ঘণ্টার মধ্যে রিসিট বা রশিদ না পেলে অবশ্যই উক্ত আইডিতে মেসেজ করে রশিদ চেয়ে নিতে হবে। রশিদ আদায় না করলে পরবর্তীতে কোন ধরনের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে না।

যে তারিখে দারস শুরু হবে, উক্ত তারিখ থেকে ৩০ দিন গণনা করে মাস হিসেব করা হবে। কাজেই প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখে সকলকে বেতন পরিশোধ করার রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বেতন ছাড়াও আরও কিছু ফি পরবর্তীতে প্রযোজ্য হবে। যেমন, প্রতি পরীক্ষার ফি ৫০০, বছর শেষে সনদ, মার্কশিট বাবদ ১০০০, পাগড়ি ও আপ্যায়ন এবং সমাপনি অনুষ্ঠান ফি বাবদ ২০০০ টাকা ইত্যাদি। মারকাযের দারসী কার্যক্রম কমবেশি ৯ মাস চলবে। যাদের আর্থিক সামর্থ কম, তারা যদি শুরু থেকেই প্রতি মাসে অল্প অল্প করে জমিয়ে রাখে, তাহলে এই ফি সমূহ প্রদান করতে কোন প্রেশার হবে না। যেমন, প্রতি মাসে যদি মাত্র ৩০০ টাকা করে জমানো যায়, বছর শেষে অনুষ্ঠানের টাকা উঠে আরও হাতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সবাইকে তাউফিক দান করুন।

বেতন সংক্রান্ত FAQ (সাধারণত জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন)

বেতন সংক্রান্ত কিছু FAQ (সাধারণত জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন)

বেতন কোন্‌ নাম্বারে পাঠাব?

পাঠানোর পর কিভাবে জানাবো?

– যে নাম্বার থেকে টাকা পাঠিয়েছেন, তার শেষ ৪ ডিজিট লিখে হুজুরকে মেসেঞ্জারে জানাবেন। অন্য কোনভাবে না। কল দেয়া বা ওয়াটস্‌আপ করার দরকার নেই। মেসেঞ্জারে মেসেজ পাঠালে সময় নিয়ে চেক করা যায়। হুজুর কনফার্মেশন দেয়ার পর রশিদ প্রসেস হবে।

বেতন কখন পাঠাব?

ক্লাস না করলেও বেতন দিতে হবে?

রেজিস্টারে নাম থাকা অবধি বেতন গণনা হয়। কাজেই ক্লাসে অনুপস্থিতির উপর ভিত্তি করে বেতন কাটা হবে না। কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমনটা করা হয় না। কোন শিক্ষার্থী সারা মাস কোন ক্লাস না করলেও বেতন প্রদানে বাধ্য থাকবে। ছুটির দিনগুলোতেও বেতন কর্তিত হবে না। 

টাকা প্রদানের রশিদ পাব কি?

অবশ্যই। রশিদ ছাড়া মারকাযে কোন লেনদেন হয় না। শুধুমাত্র ভর্তির সময় রশিদের সফট কপি অর্থাৎ ছবি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া সারা বছর নোটিশ গ্রুপে টেক্সট তথা লিখিত রশিদ প্রদান করা হয়। যাতে করে নাম বা রোল সার্চ করলেই যাতে রশিদ খুঁজে পাওয়া যায়।

  • টাকা পাঠানোর সাথে সাথে হুজুরকে যে নাম্বার থেকে পাঠিয়েছেন, সেটি জানাতে হবে। তিনি অবগত হবার সাথে সাথে ভ্যারিফাই করে টাকার রশিদ প্রদান করবেন। হুজুর মেসেজ Seen করার আধা ঘণ্টার ভেতর রশিদ না দিলে সেক্ষেত্রে রশিদ চেয়ে নিতে হবে। অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে ভুলে গিয়ে থাকতে পারেন। যদিও এমনটা সাধারণত হয় না। বাস্তবতা হচ্ছে, অবগত হওয়ার ৫-১০ মিনিটের ভেতরেই নোটিশ গ্রুপে রশিদ চলে যায়।